Monday, 21 December 2015

আলোচিত চরিত্র ও স্রষ্টা

আলোচিত চরিত্র ও স্রষ্টা
বাংলা সাহিত্যে সৃষ্ট প্রথম চরিত্র কোনটি? উঃ নিরঞ্জন (শূন্য পূরণ)।
অমল চরিত্রের স্রষ্টা নাট্যকার কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (ডাকঘর)।
ঠকচাচা নামক চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ প্যারীচাঁদ মিত্র (আলালের ঘরের দুলাল)।
রোহিনী চরিত্রটি কোন উপন্যাসের? উঃ কৃষ্ণকান্তের উইল।
চাঁদ সওদাগর বাংলা কোন কাব্য ধারার চরিত্র? উঃ মনসামঙ্গল।
রাজলক্ষ্মী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (শ্রীকান্ত)।
অমিত ও লাবন্য চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শেষের কবিতা)।
ললিতা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (গোরা)।
ললিতা ও শেখর চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (পরিনীতা)।
রতন ও দাদাবাবু চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (পোষ্ট মাস্টার)।
হেমাঙ্গিনী ও কাদম্বিনী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (মেজদিদি)।
কুবের চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় (পদ্মানদীর মাঝি)।
মহিম, সুরেশ ও অচলা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (গৃহদাহ)।
দীপাঙ্কর (দীপু), সতী, লক্ষ্মী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ বিমল মিত্র (কড়ি দিয়ে কিনলাম)।
দীপাবলী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ সমরেশ মজুমদার (দীপাবলী)।
রমা ও রমেশ চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (পল্লী সমাজ)।
ষোড়শী ও নির্মল চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (দেনা-পাওনা)।
সতীশ ও সাবেত্রী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (চরিত্রহীন)।
নবকুমার কপালকুন্ডলা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (কপালকু-লা)।
নবীন মাধব চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ দীনবন্ধু মিত্র (নীল দর্পণ)।
ঘটিরাম ডেপুটি ও নিমচাঁদ চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ দীনবন্ধু মিত্র (সধবার একাদশী)।
নন্দলাল চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ অমৃতলাল বসু (বিবাহ-বিভ্রাট)।
দেবযানী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ অমৃতলাল বসু (বিদায়-অভিশাপ)।
নন্দিনী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (রক্তকরবী)।
রাইচরণ চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (খোকাবাবুর প্রত্যাবর্তন)।
মৃন্ময়ী ও অপূর্ব চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (সমাপ্তি)।
সুরবালা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (একরাত্রী)।
দুখিরাম ও চন্দরা চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শাস্তি)।
পার্বতী ও চন্দ্রমূখী চরিত্রের স্রষ্টা কে? উঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (দেবদাস)।

আলোচিত পঙতি ও স্রষ্টা





অভাগা যদ্যপি চায় সাগর শুকায়ে যায়- এ প্রবাদটির রচয়িতা কে? উঃ মুকুন্দরাম।
হে বঙ্গ, ভান্ডারে তব বিবিধ রতন তা সবে, (অবোধ আমি) অবহেলা করি, পর ধন লোভে মত্ত করিনু ভ্রমন এই কবিতাংশটুকু কোন কবি কে?? উঃ মধুসূদন দত্ত।
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে - উক্তি কোন গ্রন্থের? উঃ অন্নদামঙ্গল কাব্যের।
যে জন দিবসে মনের হরষে জালায় মোমের বাতি এপংতির রচয়িতা কে? উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
পাখি সব করে রব রাতি পোহাইল।”- কার লেখা? উঃ মদনমোহন তর্কালঙ্কারের।
সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছ বাঙালী করে মানুষ করনি। -কোন কবির উক্তি? উঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে- কার রচয়িতার অংশ? উঃ রঙ্গলাল মুখপাধ্যায়।
চিরসুখী জন ভ্রমে কি কখন ব্যথিত বেদন বুঝিতে পারে? কার রচনা? উঃ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার।
তোমাদের পানে চাহিয়া বন্ধু আর আমি জাগিব না কোলাহল করি সারা দিনমান কারো ধ্যান ভাঙিব না। নজরুলের কোন কবিতার অংশ? উঃ বাতায়ন পাশে গুবাক তরুর সারি।
কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক- পংক্তির রচয়িতা? উঃ ফজলূল করিম।
যুদ্ধ মানে শত্রু শত্রু খেলা, যুদ্ধ মানেই আমার প্রতি তোমার অবহেলা- কার কবিতার অংশ? উঃ নির্মলেন্দু গুন।
আমার দেশের পথের ধুলা খাটি সোনার চাইতে খাঁটি কার রচনা? উঃ সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত।
আসাদের শার্ট আজ আমাদের প্রানের পতাকা।-পংক্তি কার? উঃ শামসুর রাহমান।
বিপদে মোরে রক্ষা কর এ নহে মোর প্রার্থনা বিপদে আমি না যেন করি ভয় উপরোক্ত অংশটি রবীন্দ্রনাথের কোন কবিতার? উঃ দুরন্ত আশা।
রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা- পংক্তিটি কার রচিত? উঃ কাজী নজরুল ইসলাম।
বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ দেখিতে চাই না আর- কোন কবির রচনা? উঃ জীবনানন্দ দাশের।
বাঁশ বাগানের মাথার উপর চাঁদ উঠেছে ঐ - পংক্তির রচয়িতা কে? উঃ যতীন্দ্রমোহন বাগচী।
ক্ষুধার রাজ্য পৃথিবী গদ্যময় পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি- পংক্তি কোন কবির? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন- উক্তি কার? উঃ ভারতচন্দ্রের।
প্রীতি ও প্রেমের পূন্য বাধনে যবে মিলি পরস্পরে, স্বর্গে আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়ে ঘরে। উঃ স্বর্গ ও নরক শেখ ফজলূল করিম।
জন্মেছি মাগো তোমার কোলেতে মরি যেন এই দেশে।- কবিতাংশটির কবি কে? উঃ জন্মে্িছ এই দেশে। সুফিয়া কামাল।
কত গ্রাম কত পথ যায় সরে সরে, শহরে রানার যাবেই পৌঁছে ভোরে। পংক্তি দুটির কবি কে? উঃ রানার সুকান্ত ভট্টাচার্য।
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে তুমি কত কষ্ট পাও রোদ, বৃষ্টি, ঝড়ে। - কবিতাংশটি? উঃ স্বাধীনতার সুখ রজনীকান্ত সেন।
সংসারেতে ঘটিলে ক্ষতি লভিলে শুধু বঞ্চনা নিজের মনে না যেন মানি ক্ষয়- কবিতাংশটি? উঃ আত্মত্রান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
মহাজ্ঞানী মহাজন, যে পথে করে গমন হয়েছেন প্রাতঃস্মরনীয়।- উক্তির কবিতা ও কার রচনা? উঃ জীবন- সঙ্গীত, হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়।
সকলের তরে সকলে আমরা প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।- কবিতাংশটি? উঃ সুখ কামিনী রায়।
আবার আসিব ফিরে ধানসিঁড়িটির তীরে এই বাংলায় হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে।- কোন কবির রচনা? উঃ আবার আসিব ফিরে জীবনানন্দ দাশ।
হাজার বছর ধরে আমি পথ হাঁটিতেছে পৃথিবীর পথে সিংহল সমুদ্র থেকে নিশীদের অন্ধকারে মালয় সাগরে- এই উক্তিটি কার? উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
সব পাখি ঘরে আসে সব নদী ফুরায় এ জীবনের সব লেন দেন; থাকে শুধু অন্ধকার”- এই উক্তিটি কার? উঃ বনলতা সেন জীবনানন্দ দাশ।
আমি যদি হতাম বনহংস বনহংসী হতে যদি তুমি- কোন কবির রচনা? উঃ আমি যদি হতাম জীবনানন্দের দাস।


শোনা গেল লাশ কাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে; কাল রাতে ফাগুন রাতের চাঁদ মরিবার হলো তার সাধ”- উদ্ধৃত অংশটুকু কার রচনা? উঃ জীবনানন্দ দাশের।
সুরঞ্জনা, ঐখানে যেয়ো না তুমি বোলো নাকো কথা ওই যুবকের সাথে,”- উদ্ধৃত অংশটুকুর কবি কে? উঃ সুরঞ্জনা জীবনানন্দ দাশ।
হে সূর্য! শীতের সূর্য! হিমশীতল সুদীর্ঘ রাত তোমার প্রতীক্ষায় আমরা থাকি,”- কোন কবির রচনা? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
অবাক পৃথিবী অবাক করলে তুমি, জন্মেই দেখি ক্ষদ্ধ স্বদেশ ভূমি। কোন কবির রচনা? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
“রানার ছুটেছে তাই ঝুমঝুম ঘন্টা রাজছে রাতে রানার চলেছে খবরের বোঝা হাতে- কবিতাংশটি? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্যের রানার।
হিমালয় থেকে সুন্দরবন, হঠাৎ বাংলাদেশ কেঁপে কেঁপে ওঠে পদ্মার উচ্ছাসে, - রচয়িতা কে? উঃ সুকান্ত ভট্টাচার্য।
হে মহা জীবন, আর এ কাব্য নয়, এবার কঠিন, কঠোর গদ্য আনো রচয়িতা কে? উঃ মহাজীবন সুকান্ত ভট্টাচার্য।
কেউ কথা রাখেনি, তেত্রিশ বছর কাটলো, কেউ কথা রাখে নি- চরনটির কবি কে? উঃ কবি সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।
আজি হতে শত বর্ষে পরে কে তুমি পড়িছ, বসি আমার কবিতাটিখানি কৌতূহল ভরে,- কবিতাংশটি? উঃ ১৪০০ সাল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি, স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে - কবিতাংশটি? উঃ ১৪০০ সাল নজরুল ইসলাম।
মহা নগরীতে এল বিবর্ন দিন, তারপর আলকাতরার মত রাত্রী রচয়িতার নাম কি? উঃ কবি সমর সেন।
আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি, আমি আমার পূর্ব পুরুষের কথা বলছি এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? উঃ আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ।
ঠাঁই নাই, ঠাঁই নাই, ছোটো এ তরী, আমারী সোনার ধানে গিয়েছে ভরি। -চরনটির কবি কে? উঃ সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
এখন যৌবন যার মিছিলে যাবার সময় তার শ্রেষ্ঠ সময় এখন যৌবন যার যুদ্ধে যাবার তার শ্রেষ্ঠ সময়। এই অংশটুকুর রচয়িতা কে? উঃ হেলাল হাফিজ।
জন্মেই কুঁকড়ে গেছি মাতৃজরায়ন থেকে নেমে, সোনালী পিচ্ছিল পেট আমাকে উগড়ে দিলো যেন এই কবিতাংশটুকুর কবি কে? উঃ শহীদ কাদরী।
জন্মই আমার আজন্ম পাপ, মাতৃজরায়ু থেকে নেমেই জেনেছি আমি- এই কবিতাংশটুকুর রচয়িতা? উঃ দাউদ হায়দার।
মোদের গরব মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা। চরনটির কবি কে? উঃ অতুল প্রসাদ সেন।
স্মৃতির মিনার ভেঙ্গেছে তোমার? ভয়কি কি বন্ধু, আমরা এখনো চরনটির রচয়িতা কে? উঃ আলাউদ্দিন আল আজাদ।
আজো আমি বাতাসে লাশের গন্ধ পাই, আজো আমি মাটিতে মৃত্যুর নগ্ননৃত্য দেখি, চরনটির রচয়িতা? উঃ রুদ্র মোঃ শহীদুল্লাহ।
বহু দেশ দেখিয়াছি বহু নদ-নলে কিন্তু এ দেহের তৃঞ্চা মিটে কার জলে?- চরনটির রচয়িতা কে? উঃ মধুসূদন দত্ত।
আমার এ ঘর ভাঙিয়াছে যেবা, আমি বাঁিধ তার ঘর, আপন করিতে কাঁদিয়া বেড়াই যে মোরে করেছে পর। চরনটির রচয়িতা কে? উঃ জসীম উদ্দিন।
যে শিশু ভুমিষ্ঠ হল আজ রাত্রে তার মুখে খবর পেলুমঃ সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,- চরনটির রচয়িতা? উঃ ছাড়পত্র সুকান্ত ভট্টাচার্য।
আপনাদের সবার জন্য এই উদার আমন্ত্রন ছবির মতো এই দেশে একবার বেড়িয়ে যান। রচয়িতা? উঃ আবু হেনা মোস্তাফা কামাল।
তুমি আসবে বলে হে স্বাধীনতা সকিনা বিবির কপালে ভাঙলো, সিথির সিদুঁর মুছে গেল হরিদাসীর চরনটির রচয়িতা কে? উঃ শামসুর রাহমান।
জনতার সংগ্রাম চলবেই, আমাদের সংগ্রাম চলবেই। হতমানে অপমানে নয়, সুখ সম্মানে রচয়িতা? উঃ সিকান্দার আবু জাফর।
ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিছে ঘন আবীরের রাগে অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে। চরনটির রচয়িতা কে? উঃ কবর-জসীমউদ্দীন।
তাল সোনাপুরের তালেব মাস্টার আমি, আজ থেকে আরম্ভ করে চল্লিশ বছর দিবসযামী রচয়িতা কে? উঃ আশরাফ ছিদ্দিকী।
সই, কেমনে ধরিব হিয়া আমার বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙিনা দিয়া। রচয়িতা কে? উঃ চন্ডিদাস।
রূপলাগি অখিঁ ঝুরে মন ভোর প্রতি অঙ্গ লাগি কান্দে প্রতি অঙ্গ মোর। রচয়িতা কে? উঃ জ্ঞানদাস।
কুহেলী ভেদিয়া জড়তা টুটিয়া এসেছে বসন্তরাজ- চরনগুলির রচয়িতা কে? উঃ কবি সৈয়দ এমদাদ আলী।







বাংলা সাহিত্যে প্রথম

বাংলা সাহিত্যের প্রথম স্বার্থক নাট্যকারঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
বাংলাভাষায় প্রথম সনেট রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান নাট্যকারঃ মীর মোশাররফ হোসেন
বাংলা সাহিত্যের প্রথম গীত কবিঃ বিহারীলাল চক্রবর্তী
বাংলা সাহিত্যে প্রথম যতি চি‎হ্ন ব্যবহারকারীঃ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতি ব্যবহারকারীঃ প্রমথ চৌধুরী
প্রথম বাংলা অক্ষর খোদাইকারীঃ পঞ্চানন কর্মকার
সম্পূর্ন বাংলা অক্ষরের নকশা প্রস্তুতকারীঃ চালর্স উইলকিনস
প্রথম মুসলিম বাংলা গদ্য লেখকঃ শামসুদ্দিন মুহম্মদ সিদ্দিকী
প্রথম মুসলিম বাংলা গদ্য লেখিকাঃ বিবি তাহেরন নেছা
বাংলা দৈনিকের প্রথম মহিলা সাংবাদিকঃ লায়লা সামাদ
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম কবিঃ শাহ মুহম্মদ সগীর
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম মহিলা কবিঃ মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা।
ছাপার অক্ষরে প্রথম বাংলা বইঃ কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ
রচয়িতাঃ ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও
বাংলা সাহিত্যে প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থঃ কথোপকথন
রচয়িতাঃ উইলিয়াম কেরী
প্রকাশকালঃ ১৮০১ সাল।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম উপন্যাসঃ আলালের ঘরের দুলাল
রচয়িতাঃ প্যারীচাঁদ মিত্র
প্রকাশকালঃ  ১৮৫৭ সাল।
বাংলা ভাষার রচিত প্রথম প্রণোয়পখ্যানঃ ইউসুফ জোলেখা
রচয়িতাঃ শাহ মুহম্মদ সগীর
প্রকাশকালঃ ১৪-১৫ শতকের মধ্যে।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম রোমান্টিক উপন্যাসঃ কপালকু-লা
রচয়িতাঃ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রকাশকালঃ  ১৮৬৬ সাল।
বাংলা ভাষায় প্রথম ব্যকরণঃ পর্তুগীজ বাংলা ব্যকরণ
রচয়িতাঃ ম্যানুয়েল দ্যা অ্যাসুম্পাসাও
প্রকাশকালঃ ১৭৩৪ সাল।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থঃ বেদান্ত
রচয়িতাঃ রাজা রামমোহন রায়
প্রকাশকালঃ  ১৮১৫ সাল।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সামাজিক নাটকঃ কুলীনকুল সর্বস্ব
রচয়িতাঃ রাম নারায়ন তর্করন্ত
প্রকাশকালঃ ১৮৫৪ সাল।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম প্রহসন নাটকঃ একেই কি বলে সভ্যতা ও বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রকাশকালঃ  ১৮৫৯ সাল।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটকঃ ভদ্রাজুন
রচয়িতাঃ তারাপদ সিকদার
প্রকাশকালঃ ১৮৫২ সাল।
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম ট্রাজেডি নাটকঃ কৃষ্ণকুমারী
রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রকাশকালঃ  ১৮৬১ সাল।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক ট্রাজেডিঃ কীর্তি বিলাস
রচয়িতাঃ যোগেন্দ্র নাথ গুপ্ত
প্রকাশকালঃ ১৮৫২ সাল।
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্যঃ পদ্মিনী উপাখ্যান
রচয়িতাঃ রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রকাশকালঃ  ১৮৫৮ সাল।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্যঃ মেঘনাদবধ
রচয়িতাঃ মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রকাশকালঃ ১৮৬১ সাল।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিকঃ স্বর্ণকুমারী দেবী
উপন্যাসঃ মেবার রাজ
প্রকাশকালঃ  ১৮৭৭ সাল।
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম সাময়িকীঃ দিকদর্শন
প্রকাশকঃ শ্রীরামপুর মিশনারী জন ক্লার্ক মার্শম্যান
প্রকাশকালঃ ১৮১৮ সাল।
মুসলমান সম্পাদিত প্রথম পত্রিকাঃ সমাচার সভারাজেন্দ্র
সম্পাদকঃ শেখ আলীমুল্লাহ
প্রকাশকালঃ  ১৮৩০ সাল।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম গ্রন্থঃ নীলদর্পন
রচয়িতাঃ দীনবন্ধু মিত্র
প্রকাশকালঃ ১৮৬০ সাল।
ঢাকার প্রথম বাংলা ছাপাখানাঃ বাংলা প্রেস (আজিমপুর)
প্রতিষ্ঠাতাঃ সুন্দর মিত্র
প্রতিষ্ঠাকালঃ  ১৮৬০ সাল।
প্রথম বঙ্গীয় সাহিত্য সম্মেলন হয়ঃ কাশিম বাজার
সম্মেলনকালঃ ১৯০৬ সাল।
বাংলা কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদকঃ  ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
অনুবাদকালঃ  ১৮৮১-১৮৮৬ সাল।

কবি / সাহিত্যেকদের প্রথম গ্রন্থ

সাহিত্যিকের নাম গ্রন্থের ধরন গ্রন্থের নাম প্রকাশকাল
কাজী নজরুল ইসলাম উপন্যাস বাধঁন হারা ১৯২৭ সাল

কবিতা মুক্তি ১৩২৬ বঙ্গাব্দ

কাব্য অগ্নিবীণা ১৯২২ সাল

নাটক ঝিলিমিলি ১৯৩০ সাল

গল্প হেনা ১৩২৬ বঙ্গাব্দ

প্রকাশিত গল্প বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী -----
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর উপন্যাস বউ ঠাকুরানী হাট ১৮৭৭ সাল।

কবিতা হিন্দু মেলার উপহার ১২৮১ বঙ্গাব্দ

কাব্য বনফুল ১২৮২ বঙ্গাব্দ

ছোট গল্প ভিখারিনী ১৮৭৪ সাল

নাটক রুদ্রচন্ড ১৮৮১ সাল
প্যারীচাঁদ মিত্র উপন্যাস আলালের ঘরের দুলাল ১৮৫৮ সাল
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর অনুবাদ গ্রন্থ বেতাল পঞ্চবিংশতি ১৮৪৭ সাল
রাজা রামমোহন রায় প্রবন্ধ গ্রন্থ বেদান্ত গ্রন্থ ১৮১৫ সাল
আবদুল গাফফার চৌধুরী ছোট গল্প কৃষ্ণ পক্ষ ১৯৫৯ সাল

উপন্যাস চন্দ্রদ্বীপের উপাখ্যান ১৯৬০ সাল

শিশু সাহিত্য ডানপিটে শওকত ১৯৫৩ সাল
আবু ইসহাক উপন্যাস সূর্য দীঘল বাড়ি ১৯৫৫ সাল
আবুল ফজল উপন্যাস চৌচির ১৯৩৪ সাল

গল্প মাটির পৃথিবী ১৯৩৪ সাল

নাটক আলোক লতা ১৯৩৪ সাল
আবুল মনসুর আহমেদ ছোট গল্প আয়না ১৯৩৫ সাল
আলাউদ্দিন আল আজাদ কাব্য মানচিত্র ১৯৬১ সাল

উপন্যাস তেইশ নম্বর তৈলচিত্র ১৯৬০ সাল

নাটক মনক্কোর যাদুঘর ১৯৫৮ সাল

গল্প জেগে আছি ১৯৫০ সাল

প্রবন্ধ শিল্পীর সাধনা ১৯৫৮ সাল
আহসান হাবীব কাব্য রাত্রি শেষ ১৯৪৬ সাল
গোলাম মোস্তফা উপন্যাস রূপের নেশা ১৯২০ সাল
জসীম উদ্দিন কাব্য রাখালী ১৯২৭ সাল
জহির রায়হান গল্প সূর্য গ্রহন ১৯৫৫ সাল
নীলিমা ইব্রাহিম উপন্যাস বিশ শতকের মেয়ে ১৯৫৮ সাল
নূরুল মোমেন নাটক নেমেসিস ১৯৪৮ সাল
ফররুখ আহমদ কাব্য সাত সাগরের মাঝি ১৯৪৪ সাল
মুনীর চৌধুরী নাটক রক্তাক্ত প্রান্তর ১৩৬৮ বঙ্গাব্দ
ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ ভাষাগ্রন্থ ভাষা ও সাহিত্য ১৯৩১ সাল
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় গল্প মন্দির ১৯০৫ সাল
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় উপন্যাস পথের পাঁচালী ১৯২৯ সাল
জীবনান্দ দাস কাব্য ঝরা পালক ১৯২৮ সাল
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় উপন্যাস পদ্মা নদীর মাঝি ১৯৩৬ সাল
বেগম সুফিয়া কামাল গল্প কেয়ার কাটা ১৯৩৭ সাল
মোহাম্মদ রজিবর রহমান উপন্যাস আনোয়ারা ১৯১৪ সাল
সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী কাব্য অনল প্রবাহ ১৯০০ সাল
মাইকেল মধুসূদন দত্ত ইংরেজি রচনা ক্যাপটিভ লেডি ১৮৪৯ সাল

নাটক শর্মিষ্ঠা ১৮৫৯ সাল

কাব্য তিলত্তমা সম্ভব ১৮৬০ সাল

মহাকাব্য মেঘনাদ বধ ১৮৬১ সাল
বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় উপন্যাস ইংরেজি রাজমোহন’স ওয়াইফ ১৮৬২ সাল

উপন্যাস বাংলা দুর্গেশনন্দিনী ১৮৬৫ সাল
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় নাটক তারাবাঈ -----
মীর মোশাররফ হোসেন নাটক বসন্তকুমারী ১৮৭৩ সাল

উপন্যাস রতœাবতী ১৮৬৯ সাল
দীনবন্ধু মিত্র নাটক নীলদর্পন ১৮৬০ সাল
রামনারায়ন তর্করতœ নাটক কুলীনকুল সর্বস্ব ১৮৫৪ সাল
সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ গল্প নয়নচারা ১৯৪৫ সাল

উপন্যাস লালসালু ১৯৪৮ সাল
হাসান হাফিজুর রহমান কাব্য বিমুখ প্রান্তর ১৯৬৩ সাল
শামসুর রহমান কাব্য প্রথম গান দ্বিতীয় মৃত্যুর আগে ১৯৫৯ সাল
শহীদুল্লাহ কায়সার উপন্যাস সারেং বউ ১৯৬২ সাল
বন্দে আলী মিঞা কাব্য ময়নামতির চর ১৯৩০ সাল
বেগম রোকেয়া প্রবন্ধ মতিচুর ১৯০৪ সাল